রতন কুমার রায়-স্টাফ রিপোর্টার,
ঢাকের বাজনা আর মন্ত্র উচ্চারণ- যা দেবী সর্বভূতেষু শান্তিরুপেন সংস্থিতা,নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো: নমো:। বিশ্ব শান্তিকল্পে যখন দেবতাদের উপর অত্যাচার অতিষ্ঠ করেন অসুররাজ তখনই ব্রম্মা বিষ্ণু মহেশ্বর ও দেবতাদের তেজশক্তিতে সৃষ্টি হয় অসূরদের বধ করার জন্য দশ হস্তে অস্ত্র সজ্জিত মহামায়া মহাদেবী শ্রীশ্রী দুর্গাদেবী। বিশ্ব শান্তিকল্পে অশুভকে দূর করার ও কল্যাণ বয়ে আনার জন্য পালন করা হয় শ্রীশ্রী শারদীয় দূর্গোৎসব।
আজ শুক্রবার(৪অক্টোবর) ষষ্ঠি তিথিতে দেবীর আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মাধ্যমে দেবীদুর্গা ঘোটকে আগমন। ফলম ছত্রভঙ্গস্তরঙ্গমে। শনিবার সপ্তমী, রবিবার মহাষ্টমী, সোমবার মহানবমী, মঙ্গলবার শ্রীশ্রী দুর্গাবিজয়া দশমী মাধ্যমে দেবী দুর্গোর ঘোটকে গমন।
নীলফামারী জেলা প্রশাসনে তথ্যসূত্রে ছয়টি উপজেলায় মোট ৮৩৭টি পুজামন্ডবে দুর্গোউৎসব পালিত হবে। তারমধ্যে ডিমলা ৭৬টি, ডোমার ৯৫টি, জলঢাকা ১৭২টি, কিশোরগঞ্জ ১৩৪টি, নীলফামারী সদর ২৭৯টি ও সৈয়দপুর ৮১টি। নীলফামারী জেলায় জিআর প্রকল্পের মোট বরাদ্দ ৪৪০ মেট্রিকটন প্রতি পুজামন্ডবে ৫০০ কেজি চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে । জেলা প্রশাসন,পুলিশ ,র্যাব,আনছার বাহিনী ,গ্রাম পুলিশ জেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় পরিষদ, পুজা উৎযাপন কমিটি,সাংবাদিক পুজামন্ডব পরিদর্শন করবেন। পুজা চলাকালীন আরতীর সময় হিন্দী গান ও উদ্ভট নৃত্য নিষিদ্ধ করেছে জেলা প্রশাসন । জেলা প্রশাসনের সার্বক্ষণিক কন্টোর নম্বর-০৫৫১৬১২৮০